দুই মাস আগে গত ২১ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে চমকপ্রদ জয়লাভ করেছেন অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকে। সেই বিজয়ের পর ১৪ নভেম্বরের পার্লামেন্ট নির্বাচনে ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ারের (এনপিপি) ব্যাপক দুই-তৃতীয়াংশ বিজয়ও কম চমকপ্রদ নয়। এই নির্বাচনে তামিল ও মুসলিম জনগণ এনপিপিকে যে অভূতপূর্ব সমর্থন দিয়েছে, তা–ই বা কীভাবে ব্যাখ্যা করা যায়?
প্রথম নির্বাচনের অল্প পরেই দ্বিতীয় নির্বাচন হলে ব্যাপক প্রভাব পড়ে। তবু অনেকেই হিসাব-নিকাশ করে সংসদে এনপিপির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন। দৃশ্যত, এ কারণে তামিল ও মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠনের কৌশল নিয়েছিল দলটি। কিন্তু তাই বলে দলটি ১৫৯টি আসন পাবে, তা বোধ হয় কেউ ভাবেনি।